The Four hour Work Week Bangla Pdf Book by টিম ফেরিস

0

    The Four Hour Work Week Bangla Pdf 

    টিম ফেরিস এর জনপ্রিয় মোটিভেশনাল বাংলা অনুবাদ বই The four hour work week bangla pdf. বইটি নিউ ইউয়র্কের তরুণ যুবক-যুবতীদের বেশ সাড়া ফেলেছে। এই বইটির বাংলা অনুবাদ করেছেন অসীম পিয়াশ।

    The Four Hour Work Week Specification

    TitlePublisherAuthor F Size
    The Four hour Work Weekঅদম্য প্রকাশনটিম ফেরিস3 মেগাবাইট
    BookshopPriceLanguage T Page
    Durdin MagazineOnly 380 TakaBangla424

    দ্য ফোর আওয়ার ওয়ার্ক উইক : অসীম পিয়াশ

    সাতাশ জন প্রকাশকের মধ্যে ছাব্বিশ জনই দ্য ফোর আওয়ার ওয়ার্ক উইক : অসীম পিয়াশ বইটি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।

    এই বইটি বিক্রি হওয়ার পর এক প্রভাবশালী মার্কেটিং পার্টনারের প্রেসিডেন্ট, বিখ্যাত বই বিক্রেতা ঐতিহাসিক বেস্টসেলার পরিসংখ্যান ই-মেইল করে জানালেন যে বইটি যথেষ্ট সফলতা পাবে না।

    কাজেই আমার জানা মতে যা কিছু করার, আমি সবই করলাম। আমি নিজের দুজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু, তাদের সমস্যা ও আমার নিজস্ব সমস্যা নিয়ে লিখলাম এবং যেসব অস্বাভাবিক অপশন আমার কাজে লেগেছে, সেগুলাের বিষয়ে মনােযােগ দিলাম।

    The Four Hour Work Week Bangla Pdf

    আমি হয়তাে অপ্রত্যাশিত, সম্ভাব্য জনপ্রিয়তা পাওয়ার চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু জানতাম সেটা হবে না। আমি সবচেয়ে ভালাের আশা করলাম আর সবচেয়ে খারাপ প্ল্যান করলাম। 

    ২০০১ সালের ২রা মে আমি আমার প্রকাশকের কাছ থেকে একটি ফোন পেলাম। 

    “টিম, আপনি ছক্কা মেরে দিয়েছেন।” 

    নিউ ইয়র্ক শহরে তখন বিকাল ৫টা আর আমি খুব ক্লান্ত। বইটি পাঁচ দিন আগে বেরিয়েছে আর আমি সকাল ৬টা থেকে পরপর ২০টির চেয়েও বেশি রেডিও ইন্টারভিউ দিয়ে বিধ্বস্থ । আমি বুক ট্যুরের প্ল্যান কখনাে করিনি, বরং ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রেডিও স্যাটেলাইট ট্যুরকে বেশি পছন্দ করতাম। “হিথার, আপনাকে আমি ভালবাসি, কিন্তু প্লিজ ঠাট্টা করবেন না।” 

    “না, আপনি সত্যি ছক্কা মেরেছেন, মিস্টার নিউ ইয়র্ক টাইমস বেস্ট সেলিং অথার, আপনাকে অভিনন্দন!” আমি দেয়ালে হেলান দিয়ে মাটিতে বসে পড়লাম, চোখ বন্ধ করলাম, মৃদু হাসলাম আর গভীরভাবে শ্বাস নিলাম। সময় বদলাতে শুরু করেছে । সবকিছুই বদলে গেল।

    দুবাই থেকে বার্লিন পর্যন্ত লাইফ স্টাইল ডিজাইনে দ্য ফোর আওয়ার ওয়ার্ক উইক 

    দ্য ফোর আওয়ার ওয়ার্ক উইক এখন ৩৫ ভাষায় অনুদিত। এটি দুই বৎসরের বেশি সময় ধরে বেস্ট সেলার তালিকায় রয়েছে এবং প্রতি মাসে একটি নতুন গল্প ও নতুন আবিষ্কার নিয়ে আসে।

    ইকোনমিস্ট থেকে দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস স্টাইল’ এর কভার পর্যন্ত, দুবাইয়ের রাস্তা থেকে বার্লিনের ক্যাফে পর্যন্ত লাইফস্টাইল ডিজাইনের ব্যাপক পদচারণা। বইয়ের মূল ধারণা কিছুটা বদলেছে, উন্নত হয়েছে এবং পরিবেশ ও সময়ের এত উপযােগী হয়ে উঠেছে, যেটা আমার কল্পনায়ও ছিল না। 

    সবকিছু যদি ঠিকঠাক থাকে, তবে নতুন সংস্করণ কেন? কারণ এটা আরাে ভাল হবে এবং আরাে কিছু উপাদান বাদ ছিল যাতে আপনি এই বর্ধিত ও আধুনিক সংস্করণে ১০০ পৃষ্ঠারও বেশি নতুন সংযােজন পাবেন। যেখানে সাম্প্রতিক প্রযুক্তি, সম্পদ এবং পাঠকদের পাঠানো ৪০০ পৃষ্ঠারও বেশি কেস স্টাডি থেকে সফলতার নির্বাচিত বাস্তবভিত্তিক কাহিনী রয়েছে। 

    পরিবার ও ছাত্র? সিইও এবং বেকার? আপনার পছন্দমতাে বেছে নিন, এখানে এমন কেউ রয়েছে যার ফলাফল আপনি ডুপ্লিকেট করতে পারেন।

    আর্জেন্টিনার মতাে দুরবর্তী কোন জায়গায় কাজের ব্যাপারে আলােচনার কোন উপায় পেতে চান? এখানেই পাবেন। বইয়ের পাশাপাশি লাইফস্টাইল ডিজাইন ব্লগ The Four Hour চালু হয়েছে এবং ছয় মাসের মধ্যে সমগ্র বিশ্বে ১২০ মিলিয়নেরও বেশি ব্লগের মধ্যে সেরা ১০০০ ব্লগের অন্যতম হয়ে উঠেছে। হাজারাে পাঠক তাদের নিজস্ব হাতিয়ার ও কৌশল ব্যবহার করে চমৎকার ও অপ্রত্যাশিত ফলাফলের জন্ম দিয়েছে। 

    এই ব্লগটি একটি ল্যাবরেটরী হয়ে উঠেছে আর আমি চাই আপনি সেখানে যােগ দিন। নতুন ‘বেস্ট অব দ্য ব্লগ’ সেকশনটি লাইফ স্টাইল ডিজাইন ব্লগের এক্সপেরিমেন্ট থেকে সবচেয়ে জনপ্রিয় অনেকগুলাে পােস্ট সংযুক্ত করেছে । আপনি দেখতে পাবেন যে এই ব্লগে ওয়ারেন বাফে (সত্যিই আমি তাকে পেয়েছি আর আপনাদের দেখিয়েছি কাজটি কিভাবে করেছি) থেকে শুরু করে জনপ্রিয় সব লোকেরা রয়েছে। 

    দ্য ফোর আওয়ার ওয়ার্ক উইক by টিম ফেরিস

    প্রথম ও প্রধান।

    এফ এ কিউ- সন্দেহবাদীরা এটি পড়ে

    ইফস্টাইল ডিজাইন কি আপনার জন্য? সুযােগগুলাে ভালাে । নিউ রিচে জয়েন করার আগে মানুষ যে ধরনের সন্দেহ ও ভয়ের শিকার হয়, তারই নমুনা এখানে দেয়া হলাে : আমার কি চাকরি ছেড়ে দেয়া বা একে ঘৃণা করা উচিত? আমার কি ঝুঁকি নেয়া উচিত? না কি কোনটাই না । অফিসকে কিছুক্ষণ ফাঁকি দিয়ে ব্যবসা করার কৌশল থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের উপায় এখানে রয়েছে। 

    ফরচুন ফাইভ

    ভুভ এর কর্মী কি করে মাস ব্যাপী চীনের গুপ্তধন খুঁজে বেড়ায় আর প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিজস্ব গতিবিধি গােপন রাখে? কোনরকম ব্যবস্থাপনা ই আপনি অন্যদের চিন্তা ও কার্যক্রমে হস্তক্ষেপের ব্যবস্থা কি করে ১লন, যেখান থেকে প্রতি মাসে ৮০ হাজার ডলার আয় হয়? এখানে সবই >বেন। আমাকে কি ২০ বছর বয়সী অবিবাহিত বা এরকম কিছু হতে হবে? মােটেই না। যারা গতানুগতিক জীবনযাপনে ক্লান্ত আর জীবনকে গুটিয়ে না কেবে নতুনভাবে বাঁচতে চায়, তাদের সবার জন্য এই বই। ২১ বছর বয়সী = বরগিনি ড্রাইভিং থেকে শুরু করে দুটি সন্তানসহ পাঁচমাস বিশ্বভ্রমণ

    ছে, এমন মায়ের কেস স্টাডিও এখানে আছে। আপনি যদি অপশনের এল নিয়ে বিরক্ত থাকেন আর অসংখ্য অপশনের একটি জগতে ঢুকার জন্য প্রস্তুত থাকেন, তবে এই বই আপনার জন্য। = ম|কে কি ভ্রমণ করতে হবে? আমি কেবল বেশি সময় পেতে চাই । না এটি কেবল একটি অপশন । এর উদ্দেশ্য হলাে সময় ও স্থানের স্বাধীনতা সৃষ্টি করা, আপনি চাইলে দুটোই পেতে পারেন । হশ কে কি জন্মগতভাবে ধনী হতে হবে? =, আমার বাবা-মা একত্রে বছরে ৫০,০০০ ডলারের বেশি কখনাে আয়

    ব্রন! আর ১৪ বছর বয়স থেকে আমি কাজ করছি, আমি রকফেলার =ই, আপনারও হওয়ার দরকার নেই ।

    দ্য ফোর আওয়ার ওয়ার্ক উইক Pdf

    আমাকে কি আইভি লীগ গ্রাজুয়েট হতে হবে?

    , এই বইয়ের বেশিরভাগ রােল মডেলই হার্ভার্ডে যায়নি এবং অনেকে কোর্স শেষ না করে পড়া ছেড়ে দিয়েছে। সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলাে দারুণ, কিন্তু ওখানে না যাওয়ার কিছু অজানা সুযােগ রয়েছে। যারা সেরা স্কুলের গ্রেড নিয়ে বের হয়, তারা সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা কাজ করে ভাল টাকা আয়ের জন্য তৈরি হয়ে আসে এবং ১৫-৩০ বছরের হাড়ভাঙ্গা খাটুনির পরও তাদের ভুল ধরা হয় । আমি কি করে জানি? আমি সেখানে ছিলাম এবং এই ধরনের পতন দেখেছি। এই বইটি সে সবের বিপরীত।

    আমার গল্প এবং কেন এই বইটি আপনাদের দরকার

    যখনই নিজেকে আপনি বেশিরভাগ মানুষের পক্ষে দেখবেন, | তখনই থামতে হবে ও প্রতিফলন ঘটাতে হবে।

    -মার্ক টোয়েন। যারা সীমিত আয়ের মধ্যে জীবন যাপন করে, তারা কল্পনার অভাবে ভােগে। -অসকার ওয়াইল্ড, আয়ারল্যান্ডের নাট্যকার ও উপন্যাসিক আমার হাত আবারাে ঘামতে লাগলাে। সিলিংয়ের উজ্জল আলাে এড়িয়ে নীচের দিকে তাকিয়ে হাঁটার সময় নিজেকে আমার পৃথিবীর অন্যতম সেরা মানুষ বলে মনে হচ্ছিল, কেবল বিষয়টি তালিকাভূক্ত হওয়া বাকী। আমার পার্টনার এলিসিয়া পায়ে পায়ে লাইনের দিকে এগিয়ে আসলাে, যেখানে আরাে নয় জোড়া প্রতিযােগী দাঁড়িয়ে আছে যাদেরকে পৃথিবীর ২৯টি দেশ ও ৪টি উপমহাদেশের ১০০০ প্রতিযােগীদের মধ্য থেকে বেছে নেয়া হয়েছে। আজ ট্যাংগাে বিচারক, টেলিভিশন ক্যামেরা ও উৎফুল্ল জনগণের সামনে এটাই আমাদের শেষ দৌড়। অন্যান্য জোড়াগুলাে গড়ে ১৫ বছর একত্রে আছে। আর আমরা নিত্য ৬ ঘণ্টা বিরামহীন প্র্যাকটিসের ৫ মাসের ফসল । পেশাগত নৃত্যশিল্পী, এলিসিয়া তার আর্জেন্টাইন স্প্যানিশে জানতে চাইলাে, “কেমন চলছে আপনার?”

    The four our work week bangla pdf by tim ferris

    চমৎকার, দারুণ। আসুন আমরা গান শুনি। ভিড়ের কথা ভুলে যানএখানে ওরা নেইও।” কথাটি পুরােপুরি ঠিক নয়, বুয়েনস আইরেসের বচেয়ে বড় এক্সিবিশন হল হওয়া সত্ত্বেও লা রুরালে ৫০,০০০ দর্শক ও কো অর্ডিনেটরদের অগ্রাহ্য করা সম্ভব নয়। সিগারেটের ধোঁয়ার ফাঁকে আপনি বিপুল জনতাকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখবেন আর সবখানে রয়েছে উক্ত ফ্লোর, কেবল মাঝখানে ৩০'x৪০' একটি স্থান। অস্বস্তি তাড়ানাের

    শ্য আমি আমার সূট ঠিক করতে লাগলাম আর নীল সিল্কের রুমালটি তাতে লাগলাম। আপনি কি নার্ভাস?” আমি নার্ভাস নই। আমি উত্তেজিত । আমি কেবল মজা করতে যাচ্ছি আর অন্যরাও মজা পাক।” ১৫২ নম্বর, আপনাদের পালা” বলে ঘােষক তার কাজ শেষ করলাে আর এখন আমাদের কাজ শুরু হতে যাচ্ছে। প্লাটফর্মের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সময় আমি এলিশিয়ার সাথে হালকা কৌতুক করে বললাম- সহজভাবে সন। তিনি হেসে উঠলেন আর ঠিক সেসময় আমার মনে পড়লাে, “এক হয় আগে চাকরি ও ইউ.এস. না ছাড়লে এখন আমি কি করতাম?” বনাটা দ্রুত মিলিয়ে গেল যখন ঘােষক লাউডস্পিকারে জানালেন, বুয়েনস অইরেস শহরের ১৫২ নং জোড়া টিমােথি ফেরিস ও এলিশিয়া মন্টি।। আমরা উঠে দাঁড়ালাম আর আমি যেন উদ্ভাসিত হয়েছিলাম। আমেরিকান প্রশ্নের সবচেয়ে মুখ্য বিষয়টির জবাব দেয়া আমার জন্য কঠিন ছিল। যদি সেটা না হতাে, তবে এই বই আপনাদের হাতে থাকতাে না।

    জেই আপনি কি করেন?” ওলাম আপনি আমাকে পেয়ে (কঠিন ব্যাপার) গেলেন আর প্রশ্ন করলেন (করলেই আমি খুশি)। সময়ের উপর নির্ভর করে আমি ইউরােপে মটর এইকেল চালাতে পারি, পানামার একটি প্রাইভেট দ্বীপে স্কুবা ডাইভিং

    তে পারি, থাইল্যান্ডে কিক বক্সিং সেশনের মাঝখানে পামগাছের ছায়ায় শ্রাম নিতে পারি কিংবা বুয়েনস আইরেসে ট্যাংগাে নাচতে পারি। আমি এরকম জগাখিচুড়ি প্রশ্নের জবাব দিয়ে কখনাে সুখ পাইনি কারণ এটা সেই মহামারীর প্রতিফলন ঘটায়, এক সময় আমি যেটার অংশ ছিলাম । আমদায়ক ব্যাপার হলাে আমি মাল্টি মিলিওনিয়ার নই, হতেও চাই না:

    দ্য ফোর-আওয়ার ওয়ার্ক উইক বাংলা পিডিএফ অনুবাদ 

    চাকরির বর্ণনাই আত্ম-বিবরণ। এমন কেউ যদি জানতে চায়, আমি বলি যে আমার অদ্ভুত লাইফস্টাইলের ব্যাখ্যা খুব সরল। 

    “আমি একজন ড্রাগ ব্যবসায়ী।” 

    বেশিরভাগ সময় কথা এখানেই শেষ হয়ে যায়। জবাবটি অর্ধেক সত্যি। পুরাে সত্যিটা অনেক সময় নেবে। কিভাবে আমি ব্যাখ্যা করবাে যে আমি কি করি আর টাকা আয়ের জন্য কি করি, দুটো পৃথক বিষয়? কিভাবে বুঝাবাে যে সপ্তাহে আমি চার ঘণ্টার কম সময় কাজ করি আর বছরে যা আয় করতাম, তার চেয়ে বেশি আয় মাসে করি? 

    প্রথমবারের মতাে আসল গল্পটি আমি আপনাদেরকে বলছি। মানুষের একটি প্রশান্ত অনুশীলন এতে জড়িত, যার নাম ‘নিউ রিচ।

    ইগলুতে বসবাসকারী ধনপতিরা এমন কি করে যেটা ছােট ঘরের বাসিন্দারা করে না? অস্বাভাবিক কিছু নিয়মাবলী মেনে চলে। একজন কর্মচারি বসের অজান্তে কি করে মাসব্যাপী বিশ্বভ্রমণ করে? প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে সে সত্য গােপন করে। স্বর্ণ পুরনাে হতে চলেছে, তারাই হলাে নিউ রিচ যারা জীবনের স্থগিত প্ল্যানকে ঘৃণা করে এবং নিউ রিচের মুদ্রা ব্যবহারের মাধ্যমে বর্তমানের জন্য অভিজাত লাইফস্টাইল তৈরি করে: সময় ও গতিশীলতা।

    লাইফস্টাইল ডিজাইন হলাে একটি শিল্প ও একটি বিজ্ঞান। বিগত তিন বছর আমি এমন সব মানুষদের সাথে মিশেছি যারা বর্তমান বিশ্বে বাস করলেও আপনার কল্পনার অতীত। 

    বাস্তবতাকে ঘৃণা না করে তাকে কিভাবে ইচ্ছাশক্তির সাথে যুক্ত করতে হয়, সেটাই আমি আপনাদের দেখাবাে। শুনতে যত কঠিন মনে হচ্ছে, করতে তত নয় বরং সহজতর । অতি পরিশ্রমী ও নেহায়েত অল্প বেতনভূক্ত কর্মচারি থেকে শুরু করে। এনআর’ এর সদস্য হওয়া পর্যন্ত আমার যাত্রাটি কল্পনার চেয়েও অদ্ভুত আর এখন আমি সেই কোডের রহস্য উদ্ধার করতে চাই- ডুপ্লিকেট করা সহজ, রেসিপি বইয়ে রয়েছে। 

    জীবন অনেক বেশি কঠিন নয়। আসলেই নয়। অতীতের আমিসহ বেশিরভাগ মানুষই নিজেদের এটা বুঝাতে প্রচুর সময় নষ্ট করে যে সাপ্তাহিক ছুটি এবং ক্ষণস্থায়ী বা চলে যাওয়ার মতাে চাকরির জন্য ৯-৫টা খাটুনির মতাে কঠোর নয় জীবন।

    দ্য ফোর-আওয়ার ওয়ার্ক উইক

    তবে সত্য যে আমার বাস্তব আর এই বইয়ে আমি শেয়ার করেছি, সেই সত্য একদম আলাদা। অর্থনীতিকে ম্যাজিকের মতাে ব্যবহার করে কত সহজে অম্ভবকে সম্ভব করা যায়, সেটি আমি দেখাবাে। 

    যদি এই বইটি আপনি নিয়ে থাকেন, তবে বাষট্টি বছর বয়সের আগে আপনি কোন ডেস্কের পিছনে বসতে চাইবেন না। ইঁদুর দৌড় থেকে বাঁচা, বাস্তব ভবনে ভ্রমণ করা, দীর্ঘস্থায়ী বিচরণ, বিশ্ব রেকর্ড করা কিংবা চাকরিতে বড় ধরনের পরিবর্তন- যেটাই আপনার স্বপ্ন হয়ে থাকুক, এই বইয়ে সমস্ত উপাদান দেয়া আছে যাতে সেই স্বপ্নকে সুদুর ভবিষ্যত পর্যন্ত তুলে না রেখে এখনই বাস্তবায়িত করতে পারেন।

    শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা না করে পরিশ্রমের ফল পাওয়ার উপায় এখানে রয়েছে। কবে? এটি শুরু হয় একটি সরল পার্থক্য দিয়ে যেটা বেশিরভাগ মানুষ করে- আমিও পঁচিশ বছর পর্যন্ত মিস করেছিলাম। 

    মানুষ ধনকুবের হতে চায় না- কোটি টাকায় যা কেনা যায় বলে তারা বিশ্বাস করে। কিন্তু, কেবল সেগুলাের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে চায়। বিদেশ ভ্রমণের ছবি ভেসে আসে, দোলনায় শুয়ে নিজের পেটে কোকোয়া বার লাগানোের সময় ঢেউয়ের শব্দ শােনা? শুনতে দারুণ! ব্যাংকে ১০,০০,০০০ ডলার থাকা কোন চমক নয়। 

    চমক হলাে পূর্ণ অংশটা নিয়ে জীবনযাপন করা। তবে প্রশ্ন হলাে ব্যাংকে ১০,০০,০০০ ডলার না রেখে কি করে ধনীদের মতাে পুরােপুরি স্বাধীন জীবন যাপন করা যাবে?

    The Four Hour Work Week bangla Pdf book

    গত পাঁচ বছর যাবৎ এই প্রশ্নের জবাব আমি নিজেকে দিয়েছি আর এই বই তা আপনাদেরকে দেবে। আমিও দেখাবাে কি করে আমি সময়কে আয় থেকে সমান করে নিয়েছি এবং আদর্শ জীবনযাপন তৈরি করেছি, বিশ্ব ঘুরেছি। 

    The Four Hour Work Week Bangla Pdf Ebook

    আর পৃথিবীর সেরা বস্তু উপভােগ করেছি। কিভাবে আমি দৈনিক ১৪ ঘণ্টা কাজের বিনিময়ে বছরে ৪০,০০০ ডলারের জায়গায় সপ্তাহে ৪ ঘণ্টার বয়ে মাসিক ৪০,০০০ ডলার বাড়তি আয় করি? 


      

    সাহয্যের জন্য শুরুটা জানা দরকার। মজার ব্যাপার হলাে শুরু হয়েছিল জাত বিনিয়ােগ ব্যাংকার হওয়ার একটি ক্লাসে। ২০০২ সালে প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির হাইটেক এন্টারপ্রিওনারশীপের মেন্টর ও তিন জন প্রাক্তন প্রফেসর আমাকে ডাকলেন, আর বললেন যে The Four Hour Work Week Bangla Pdf book বইয়ের বাকি অংশ পড়ে শোনাতে হবে।

    The Four Hour Work Week Bangla

    If you’re reading this book, chances are that you want to start your own business, but don’t know where to begin. Or maybe you just need some inspiration to get started. Either way, I hope you enjoy my introduction to The Four Hour Work Week Bangla Pdf.

    In today’s world, we have access to a lot of information about starting our own businesses. We can read books, watch videos, attend seminars, listen to podcasts, ask questions online, and even take courses at our local community college. 

    But what if you could learn everything you needed to know about starting your own business from someone who has already done it?
    Someone who took his passion project and turned it into a thriving business?

    I’m talking about Tim Ferriss, the author of “The Four-Hour Workweek.” He’s been featured on TV shows like CBS News, NBC Nightly News, ABC World News Tonight, NPR, and many others. His blog, The 4-Hour Workweek, was named the best personal finance blog in 2010 by Time magazine. And he’s authored four other bestselling books including “Tools of Titans,” “The 4-Hour Body,” “New York Times Bestseller The 4-Hour Chef,” and “The 4-hour Workweek Cookbook.”

    Tim Ferriss is known for his ability to teach people how to do things they thought were impossible. As a kid, he had no interest in sports or school, but he did love learning and experimenting. At age 13, he got his first computer and taught himself programming. By 15, he was building websites and selling them for $50 each. 

    In high school, he built a website called “Lazyweb” (now Lazybook) that sold eBooks for $10 each. After graduation, he moved to San Francisco and worked as a programmer for Yahoo! while working on side projects.


    At 20, he created a software program that would help him track his daily habits. He then used this data to create a simple system that helped him lose 25 pounds in a month.

    The story goes that he lost the weight and kept it off for years by following the same routine every day. He says that he now knows what works and doesn’t work for him, and he uses this knowledge to help others achieve their goals in his four hours work week bangla onubad book.
    Tags

    Post a Comment

    0Comments
    * Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.
    Post a Comment (0)

    #buttons=(Accept !) #days=(20)

    Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
    Accept !